রাজধানীর গোরানে গতকাল শুক্রবার রাতে অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত ও অন্তত তিনজন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তির নাম আলেয়া বেগম (৫৫)। তিনি জনতা ব্যাংকের মতিঝিল শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার ছিলেন। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে মারা যান।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত আলেয়ার স্বামী আবদুল হাই (৬৫), ছেলে জুয়েল (৩২) ও জুয়েলের স্ত্রী খুকুমনিকে (২৭) ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, আলেয়ার শরীরের ৭৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। বার্ন ইউনিটে চিকিত্সাধীন জুয়েল ও তাঁর স্ত্রী খুকুমনির অবস্থা সংকটাপন্ন। জুয়েলের শরীরের ৯৮ শতাংশ ও তাঁর স্ত্রীর ৬৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। আলেয়ার স্বামী আবদুল হাইয়ের শরীরের ১০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা এস এম জিয়াউদ্দিন জানান, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে গোরানের ৩১৬/৯, শান্তিপুরের বাসিন্দা আবদুল হাইয়ের পাঁচ তলা বাড়ির দোতলার শোয়ার ঘরে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে আগুন ধরে যায়। আগুন আসবাবপত্র ও বিছানায় লেগে মুহূর্তেই গোটা কক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।
ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা আরও জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলে।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত আলেয়ার স্বামী আবদুল হাই (৬৫), ছেলে জুয়েল (৩২) ও জুয়েলের স্ত্রী খুকুমনিকে (২৭) ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, আলেয়ার শরীরের ৭৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। বার্ন ইউনিটে চিকিত্সাধীন জুয়েল ও তাঁর স্ত্রী খুকুমনির অবস্থা সংকটাপন্ন। জুয়েলের শরীরের ৯৮ শতাংশ ও তাঁর স্ত্রীর ৬৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। আলেয়ার স্বামী আবদুল হাইয়ের শরীরের ১০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা এস এম জিয়াউদ্দিন জানান, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে গোরানের ৩১৬/৯, শান্তিপুরের বাসিন্দা আবদুল হাইয়ের পাঁচ তলা বাড়ির দোতলার শোয়ার ঘরে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে আগুন ধরে যায়। আগুন আসবাবপত্র ও বিছানায় লেগে মুহূর্তেই গোটা কক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।
ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা আরও জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন