হরতাল সমর্থনে

হরতাল সমর্থনে রাজাধানীর হাজারীবাগ থানা জামায়াত হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে মিছিল করেছে।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ বক্তব্যে আবারো লাগাতার হরতালের হুমকি। তিনি বলেন ৭১ এ যারা অপরাধ করেছে তাদের মাফ করে দিয়ে যারা নিরপরাধ তাদের আজ বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছে সরকার ।
তিনি বলেন আব্দুল কাদের মোল্লার রায় ঘোষনা হলে লাগাতার হরতাল দেয়া হবে।
৫.২.২০১৩

হরতাল

আজকের হরতাল সমর্থনে চাটখিল পাঁচগাঁও মাহবুব সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির সকাল সাড়ে সাতটায় ঢাকা চাটখিল মহাসড়কে টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করে...

এদিকে সোমবার রাতে বেগমগঞ্জ থানা শিবিরের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন সভাপতিকে পুলিশ আটক করেছে

পুলিশের বাধায় মিছিল পণ্ড আটক

রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার এলাকায় সকাল ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে জামায়াত শিবিরকর্মীরা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে যায়। এসময় কাঁচাবাজার সংলগ্ন স্থান থেকে ২ জনকে ও টেলিভিশন ভবনের কাছ থেকে আরো ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

হরতাল আপডেট

হরতাল আপডেট
পুরান ঢাকায় টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ
রাজশাহীতে ৮ শিবির কর্মী আটক
রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় জামায়াত শিবিরের মিছিল

{তিরমিযী , হাদিস

হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি: আল্লাহ্ তা'আলা বলেছেন: হে আদম সন্তান! যতক্ষণ পর্যন্ত তুমি আমাকে ডাকবে এবং আমার কাছে (ক্ষমা) চাইবে, তুমি যা করেছ তা আমি ক্ষমা করে দেব, আর আমি কোন কিছুর পরোয়া করি না। হে আদম সন্তান! তোমার গোনাহ্ যদি আকাশ সমান হয়ে যায় আর তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও, তাহলে আমি তোমাকে ক্ষমা করে দেব। হে আদম সন্তান! যদি তুমি পৃথিবী প্রমাণ গোনাহ্ নিয়ে আমার কাছে আস এবং আমার সঙ্গে কোন কিছুকে শরীক না করে দেখা কর, তাহলে আমি সমপরিমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার সঙ্গে দেখা করবো।

{তিরমিযী , হাদিস নং-৩৫৪০}


## আপনার প্রিয়জনদের কাছে পৌঁছে দিন ইসলামের শাশ্বত বাণী। হৃদয় থেকে হৃদয় উদ্ভাসিত হোক ঈমানের আলোকচ্ছটায়।

বমির দাম দেড় কোটি টাকা! তাও তিমির বমি

বমির দাম দেড় কোটি টাকা! তাও তিমির বমি। আর এই তিমির বমিতেই কপাল খুলে গেছে উত্তর ব্রিটেনের কেন উইলম্যানের। সকালে সমুদ্র তীরে হাঁটতে বেরিয়ে উইলম্যান ফুটবলের মতো কিছু একটার পাশ কাটিয়ে চলে যান। এই ফুটবলসদৃশ বস্তু যে বহু মূল্যবান তিমির বমি সেটা তিনি না বুঝলেও তার কুকুর হয়তো ঠিকই বুঝেছিল। তাই সেটার কাছে গিয়ে কুকুরটি খোঁচাখুঁচি শুরু করে। কুকুরের আগ্রহ দেখে উইলম্যানও হাতের লাঠি দিয়ে খোঁচা দেন গোলাকার বস্তুটিতে। আর তাতেই বেরিয়ে আসে ভয়ানক দুর্গন্ধ। নাক চাপা দিয়ে বাড়ি চলে গেলেও মনটা খুঁতখুঁত করতে থাকে তার। হাজার হোক ‘লক্ষ্মী’ বলে কথা! সেই আগ্রহ থেকে ইন্টারনেটে সার্চ দিতেই জানলেন ফুটবলের মতো গোলাকার বস্তুটি আসলে তিমির বমি। দুষ্প্রাপ্য এই জিনিসটি সুগন্ধি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের কাছে যার খুবই চাহিদা। এরপর আর এক মুহূর্ত দেরি করেননি তিনি। সোজা ছুট লাগালেন তিমির বমির কাছে। নিয়ে এলেন বাড়িতে। তিমির বমিকে বলা হয় অ্যাম্বারগ্রিস। বমিটি প্রাথমিক অবস্থায় নরম থাকলেও ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে ওঠে। শুরুর দিকে জান বের করা দুর্গন্ধ থাকলেও ধীরে ধীরে তা থেকে সুগন্ধ বের হতে থাকে। বমি যত পুরনো হতে থাকে সুগন্ধও তত বাড়তে থাকে। এক সময় বমি থেকে বের হতে থাকে কস্তুরির মতো সুঘ্রাণ। আর তাতেই তিমির বমি হয়ে সুগন্ধি প্রস্তুতকারকদের কাছে হয়ে উঠেছে কদরের বস্তু। এরই মধ্যে উইলসনের কাছে বমিটি কেনার জন্য এক ফরাসি ব্যবসায়ী দাম হাঁকিয়েছে ৫০ হাজার ইউরো। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে নিলাম হলে দাম গিয়ে ঠেকতে পারে তিন কোটি টাকায়। সত্যিই, স্রষ্টার কোনো সৃষ্টিকেই অগ্রাহ্য করা যায় না! সূত্র : স্কাই নিউজ।

বিশাল সমাবেশ

চট্টগ্রামে জামায়াতে বিশাল সমাবেশ
জামায়াত নেতাদের মুক্তি না দিলে দেশ অচল করে দেয়ার ঘোষনা

বগুড়ায় তিন নেতাকর্মী নিহত, জ্বালানী তেলসহ নিত্যাপণ্যের দাম বৃদ্ধি, তত্ত্বাবধয়াক সরকার পুনর্বহাল, ট্রাইব্যুনাল বাতিল ও জামায়াত নেতাদের মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশ আহবান করে জামায়াত।

জামায়াত শিবিরের ডাকা হরতালের

মঙ্গলবার সারাদেশে জামায়াত শিবিরের ডাকা হরতালের আগেরদিন রাজধানীর উত্তরায় দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে এক বাস যাত্রী অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন।

সোমবার রাত ১০টার পরপরই উত্তরা থানার ২০০গজ সামনেই তুরাগ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়ার এ ঘটনা ঘটে।আগুন লাগার ঘটনায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে যেতে পারলেও একজন অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। ওই যাত্রীর পরিচয় জানা যায়নি।

উত্তরা বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার মিসারুল আরিফ এ খবর নিশ্চিত করেছেন।তবে তিনি যাত্রী নারী না পুরুষ তা জানাতে পারেননি। বয়স আনুমানিক ৩০-৪০ বছর হবে বলেও জানান তিনি।

এছাড়া রাত সাড়ে ১০টার দিকে আজিমপুরে ২৭ নং রুটের একটি গাড়িতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।

চট্টগ্রাম: হরতাল আপডেট

ইসলামীর ডাকে মঙ্গলবার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে হরতাল শুরু হয়েছে।
হরতাল শুরুর পর তেমন কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
তবে নগরীতে যানবাহন চলাচল একেবারে কম। নগরীর রাস্তায় রিক্সা ছাড়া অন্য কোন যানবাহনের তেমন দেখা মিলছেনা। বিভিন্ন সড়কে বিচ্ছিন্নভাবে হাতেগোণা কিছু গণপরিবহন চলতে দেখা যাচ্ছে।
এছাড়া নগরীতে প্রায় সব দূরপাল্লার পরিবহন কাউন্টারই বন্ধ আছে

হরতাল আপডেট

5.2.13
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর আটক ৫
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে বাসে আগুন.

হরতাল

হরতাল আমাদের জাতীয় জীবনের গুরুত্বপূর্ণ
একটি দিন... সমস্ত জাতীয়
দিবসকে ছাপিয়ে এই দিন
জনগনকে কাঁচকলা দেখিয়ে কৃতিত্বের
সাথে টিকে আছে... বছরের যেকোনো দিবাগত
রাতে হরতালের চাঁদ দেখা যায়... এই দিনটি সরকারী বা বিরোধীদলের জন্য সবসময়
সফল এবং জনগণ
মেনে নিয়েছে বলে চালিয়ে দেয়া হয়...
যাদের উদ্দেশ্য করে হরতাল পালন হয় সেই
রাজনৈতিক ব্যক্তিরা নাকের
ডগা দিয়ে বিআমডাব্লু চালিয়ে যায়... আর ম্যাঙ্গ পিপলদের রিক্সা ভ্যান ধরা খায়...
ছাত্র ছাত্রীদের এইদিন বিশ্ব ছুটি দিবস,
পাড়ার পোলাপানের বিশ্ব টি টুয়েন্টি দিবস,
প্রেমিক প্রেমিকাদের বিশ্ব
প্রতিবেশী প্রেম দিবস... হরতাল
পক্ষী সমর্থকরা একটা লাশের জন্য সাধারণ মানুষ খুঁজে বেড়ায়... জ্বালানি তেলের দাম
যতই বারুক না কেন, এই দিন সবার
হাতে গ্যালন ধরা থাকে... সাধারণ মানুষের
গাড়ি দেখলেই বারবিকিউ বানিয়ে দেয়...
ফুলিশ মামারা এইদিন চরম দুর্ভোগের
মধ্যে থাকে, বুঝে উঠতে পারেনা কোন দলের হয়ে মাঠে নামবে... কুতকুত
খেলতে গিয়ে প্রায়ই আত্মঘাতী গোল
করে বসে... দিন শেষে অবুঝ মানুষদের
ধরে নিয়ে বাড়ি ফেরে... বাংলা সিনেমার মত
নিরীহ পথচারীদের বন্দুক তাক করে বলে,
হ্যান্ডস আপ আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না, গাড়িতে উঠুন... হরতালের উপকারিতা বলে শেষ
করা যাবে না... হরতালের ফলে দ্রব্য মূল্য
থাকে চড়া, সাধারণ মানুষ
বাজারে গিয়ে ঘোড়ার ঘাস কাটে আর
দোকানদারদের পকেট ভারী হয়... যদিও আজকের
হরতাল তেলের দাম বৃদ্ধিতে দ্রব্যমুল্যের দাম সহনশীল করবার লক্ষ্যেই... লাকিলি আজকের
নির্ধারিত মূল্যই স্থিতিশীল হয়ে যাবে...
হরতাল রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লং ড্রাইভের
হলিডে পালন আর ম্যাঙ্গ পিপলদের
মাইনকা চিপায় ফেলন... যে হারে বছরের
দিনগুলিতে হরতাল টুকাটুকি খাচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে হরতাল পালনের জন্য খালি দিন
খুঁজে পাওয়া যাবে না... হরতাল
বুকিং সেন্টারে হরতাল পাখি ভাইদের হিরিক
লেগে যাবে...

ঋতুস্রাব অবস্থায়

ঋতুস্রাব অবস্থায় মহিলাদের জন্য কুরআন মজীদ তিলাওয়াত করা, শিক্ষা দেওয়া ও স্পর্শ করা কোনোটিই জায়েয নয়। 

আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ঋতুমতি মহিলা ও গোসল ফরয হয়েছে এমন ব্যক্তি যেন কুরআন মজীদ না পড়ে।-আলইলাল, ইবনে আবী হাতিম ১/৪৯ 

তাই যে সকল মহিলা কুরআন মজীদ শেখা-শেখানোর সাথে সম্পৃক্ত তারা অপবিত্রতার সময় তা থেকে বিরত থাকবে। প্রয়োজনে অন্য মহিলা দ্বারা কাজ সমাধা করে নিবে। যদি তাও সম্ভব না হয় তাহলে তারা কেবল শিার্থীদের পড়া শুনতে পারবে এবং প্রয়োজনের সময় দু-এক শব্দ বলে দিতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে পূর্ণ আয়াত একত্রে তিলাওয়াত করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।


-মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক, হাদীস : ১৩০৩; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ১০৯০; আদ্দুররুল মুখতার ১/১৭২; আলবাহরুর রায়েক ১/১৯৯; ফাতহুল কাদীর ১/১৪৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৩৮; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১/৪৭৯; আলমুহীতুল বুরহানী ১/৪০১

একটি ভুল ধারণা

 রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায় কি দর্জি ছিল না?
(Alkawser)
কয়েকদিন পূর্বে এক ভাই ফোনে জিজ্ঞাসা করলেন, আমরা তো জানতাম সাহাবীগণ কাপড় কোনো রকম শরীরে বেঁধেই পোশাকের কাজ সারতেন। হঠাৎ ওই দিন একজন বললেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নাকি একটি জুববা ছিল। আমার কাছে বড় আশ্চর্য মনে হল যে, সে যামানায় আবার দর্জি কোথায় ছিল? জুববাই বা কীভাবে তৈরি হবে!

তাকে উত্তরে বলা হল, এ ধারণা ঠিক নয়। দর্জি পেশা অনেক আগ থেকেই আছে। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায়ও ছিল। এটি একটি বাস্তব ইতিহাস। তাছাড়া বিভিন্ন সহীহ হাদীসেও বিষয়টি উদ্ধৃত আছে। বুখারী শরীফ, বুয়ূ’ অধ্যায়ে হাদীস নং : ২০৯২ এ সে যুগের এক দর্জির আলোচনা রয়েছে।

পীর-বুযুর্গদের

অনেক লোক আছে, যারা নামায পড়ে, নিজেদেরকে মুসলমান বলে দাবি করে এবং তাওহীদে বিশ্বাসী, তথাপি তারা মনে করে, বিপদ-আপদ, দুঃখ-কষ্ট দূর করা ও কল্যাণ সাধনের ক্ষেত্রে পীর-বুযুর্গদের অনেক ক্ষমতা আছে। তাই তারা সরাসরি মৃত ও জীবিত পীরের নিকট প্রার্থনা করে, সাহায্য চায় এবং তাদের কাছে মুক্তি চায়। অথচ আমরা জানি, এ ধরনের ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কারো নেই। সঠিক বিষয়টি জানিয়ে বাধিত করবেন।
উত্তর-কল্যাণ-অকল্যাণ, ভালো-মন্দ, উপকার-অপকার, দুঃখ-কষ্ট ইত্যাদির সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী একমাত্র আল্লাহ রাববুল আলামীন। তিনি ব্যতীত অন্য কারো এ ধরনের কোনো ক্ষমতা নেই। এর উপর ঈমান ও বিশ্বাস রাখা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অপরিহার্য। তাই বিপদ-আপদ বা দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া বা কল্যাণ-অকল্যাণে সাহায্য চাওয়ার ক্ষেত্রে মুমিনের কর্তব্য হল, একমাত্র আল্লাহ রাববুল আলামীনের শরণাপন্ন হওয়া এবং তাঁর কাছেই সাহায্য চাওয়া। এগুলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো কাছে চাওয়া শিরক। কোনো পীর-বুযুর্গের নিকট বিপদ-আপদ থেকে মুক্তি লাভের জন্য এ মর্মে প্রার্থনা করা যে, আপনি আমাকে অমুক বিপদ থেকে উদ্ধার করেন বা অমুক বিষয়ে সাহায্য করেন-এটা সম্পূর্ণ শিরকি ও কুফরী কাজ।

উপায়-উপকরণের উর্ধ্বের কোনো বিষয়ে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে সাহায্য চাওয়া শিরক ফিল ইসতিআনা, যা اياك نستعين এর অঙ্গীকার পরিপন্থী। আল্লাহ তাআলা আমাদের হেফাযত করুন।

তবে যদি জীবিত কোনো হক্কানী পীর-বুযুর্গ বা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের নিকট এ মর্মে দুআ চাওয়া হয় যে, আপনি আল্লাহর কাছে দুআ করেন যেন আল্লাহ তাআলা আমাকে বিপদ-আপদ থেকে উদ্ধার করে দেন এবং এক্ষেত্রে দুআপ্রার্থীর এ বিশ্বাস থাকে যে, তিনি আল্লাহর মাহবুব ও নৈকট্যভাজন বান্দা হিসেবে আশা করা যায় যে, আল্লাহ তাআলা তাঁর দুআ কবুল করবেন। তাহলে এতে কোনো সমস্যা নেই। বরং এটি হাদীস ও সাহাবীগণের আমল দ্বারা প্রমাণিত।-ফাতাওয়া উলামাইল বালাদিল হারাম ৬০-৬২

কুরআন মজীদে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন, আমাকে ডাক, আমি তোমাদের দুআ কবুল করব।-সূরা মুমিন : ৬০

অন্যত্র ইরশাদ করেছেন, বলে দাও, আমি (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তোমাদের কোনো ক্ষতি করার এখতিয়ার রাখি না এবং কোনো উপকার করারও না।-সূরা জিন : ২১

অপর এক আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ যদি তোমাকে কোনো কষ্ট দেন তবে এমন কেউ নেই তিনি ছাড়া, যে তা দূর করবে আর তিনি যদি তোমার কোনো মঙ্গলের ইচ্ছা করেন তবে এমন কেউ নেই, যে তার অনুগ্রহ রদ করবে। তিনি নিজ বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা অনুগ্রহ করেন। তিনি অতিক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।-সূরা ইউনুস : ১০৭

আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে সম্বোধন করে বলেছেন, হে বৎস! তুমি যদি ( কোনো কিছু) চাও তবে আল্লাহর নিকট চাও। আর যদি সাহায্য প্রার্থনা কর তবে আল্লাহর কাছেই সাহায্য প্রার্থনা কর। জেনে রেখো, যদি সকল মানুষ সংঘবদ্ধভাবে তোমার উপকার করতে চায় তবে তারা ততটুকু উপকারই করতে পারবে যতটুকু আল্লাহ তোমার জন্য লিখে রেখেছেন। আর যদি তারা তোমার ক্ষতি সাধন করতে চায় তবে ততটুকুই ক্ষতি করতে পারবে যতটুকু আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছেন।

-জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৫১৬; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ২৬৬৯; তাফসীরে রূহুল মাআনী ৬/১২৮; আলবাহরুর রায়েক ২/২৯৮; হাশিয়াতুত তহতাবী আলালমারাকী ৩৭৮

Islam what say for woman

As we move further
away from the time and age of the Holy Prophet Sallallahu Alaihi Wasallam,
and we approch ever closer to the day of Judgement, the Muslim are growing more and more weaker in their beliefs and practices. One of which is purdah. Purdah in Islam is necessary upon every woman who is close to the age of puberty Or has reached it. The Non-Muslims encourage the exposare and exhibition of the female body in magazines like vogue are considered artistic development. Careers like modelling, acting, singing and dancing is short cuts for women to become famous and rich. They design clothes for fashion, Which hints at the femininity of the woman and emphasises her figure. Islam on the other hand commands a woman to cover herself completely so that she does not attract any attention. The Quran states in Surah Ahzaab verse 59 "..... O Nabi! Say to the believing women to draw over them their outer garments (Or cloaks) so that they be recongnised and not molested. "Rasulullah Sallallahu Alaihi Wasallam says in a Sahih Hadith "Shame is a branch of Imaan." Rasulullah Sallallahu Alaihi Wasallam said that, 'A lady who dressed and perfumes herself with the intention of creating interest in men is according to the shariah an adulteress and she will be punished on the day of Judgement for committing adultery Or Zina'. MAY ALLAH GIVE US THE TAWFEEQ (ABILITY) TO ACT UPON HIS COMMANDMENTS AND AVOID HIS PROHIBITIONS. Ameen!!! 

"Something so beautiful

Every time you wear your hijab, and you leave your home, can you imagine:
Every single second pass by you,
your are worshipping Allah .
You're being rewarded for it.
So the account of your reward is going on until you come back home."

Do Muslims Date?

"Dating as it is currently practiced in much of the world does not exist among Muslims _ where a young man and woman (Or boy/girl) are in a one-on-one intimate relationship, spending time together alone "getting to know each other" in a very deep way before deciding whether that's the person they want to marry.
Rather, in Islam pre-martial relationship of any kind between members of the opposite sex are strictly forbidden.

1). Allah Subhana Wa Ta'ala says:
"Tell the believing men to lower their gaze and protect hteir private parts...
And tell the believing women to lower their gaze, and protect their private parts..."
(Surah al-Noor:30-31)

But Dating encourages poeple to deliberately look and stare and seek out the 'one' that you find attractive.

2). Allah Orders the Muslim women not to talk unnecessarily Or in a soft manner to strange men.

"....then be not soft in speech lest he in whose heart is a disease (of hypocrisy, Or evil desire for adultery) should be moved with desire"
(Surah al-Ahzaab:32)

Even for the Sahaabah,
Allah Ordered them to search themselves from the Wives of the Prophet (Sallallahu Alaiyhi Wasallam) when they need to ask them something. Who could be purer than the Wives of the Prophet (Sallallahu Alaiyhi Wasallam) and who could be higher in piety than the Sahaabah?
"And when you ask (the Prophet's Wives) for anything you want, ask them from behind a screen, that is purer for your hearts and for their hearts.
(Surah al-Ahzaab:53)

Yet, in dating, you see young men and women who are absolutely not mahram for one another in any way whatsoever, going way beyond this prohibtion.
Not only are they talking to each other in a soft and flirtatious way, but they are right out expressing their 'love' (in reality, lust) for each other.

3). The Sunnah prohibits a man and woman from being alone together at any time.
The Prophet (Sallallahu Alaiyhi Wasallam said:
"Whoever believes in Allaah and the Last Day, let him not be alone with a woman who has no mahram present, for the third one present will be the shaytaan."
(Ahmad-Saheeh by al-Albaani)

4). Islam prohibits a man to even touch a non-mahram woman.
The Prophet (Sallallahu alaiyhi Wasallm) said: "If one of you were to be stabbed in the head with an irron needle, that would be better for him than his touching a man who is not permissible for him."
(al-Tabaraani-Saheeh by al-Albaani)

But Dating promotes more than just touching,, it promotes much more..

5). Islam teachs us that real love between a man and a woman, that is acceptable and allowed by Allah is only that between a husband and his wife.
But dating endorses haraam relationships between a non-mahram man and woman and encourages illicit love and un-Islamic affiliation.

6). Islaam tells us that Hayaa (modesty) and bashfulness are a Jewel to be treasured.
It is a purity and innocence that is a virtue, regardless for a man Or a woman.
The Prophet (sallallahu Alaiyhi Wasallam) said:
"Hayaa' (modesty) is a branch of faith."
(Bukhari)

On the other hand, dating and hanging out with opposite gender advocates nothing but Shamelessness and immodesty.
The choice of a marriage partner is one of the most important decisions a person will make in his Or her lifetime. It should not be taken lightly, nor left to chance Or hormones. It should be taken as any other major decision in life - with prayer, careful investigation and family involement.

In short; dating is not permissible in islam.


Ak

You want a real Jihad?

Smile to your parents when you come home.
Pray on time.
Control your tongue,
remind your brothers and Sisters not to loosen theirs.
Control your eyes, and control your thoughts...

সুনান আত-তিরমিযী, হাদীস ২৩১৯

রসূল (সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সল্লাম) বলেছেন:

“তোমাদের কেউ কখনো এমন কথা বলে ফেলে যাতে আল্লাহ্‌ তা'আলা তার উপর অসন্তুষ্ট হন।

 সে কখনো ভাবতেই পারেনি কথাটি এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে পৌছুবে;

 অথচ আল্লাহ্‌ তা'আলা উক্ত কথার দরুনই কিয়ামত পর্যন্ত তার উপর অসন্তুষ্টি অবধারিত করে ফেলেন।”

সুনান আত-তিরমিযী, হাদীস ২৩১৯

on the day of judgment

"When the believers pass safely over (the bridge across) Hell, they will be stopped at a bridge in between Hell and Paradise where they will retaliate upon each other for the injustices done among them in the world, and when they get purified of all their sins, they will be admitted into Paradise. By Him in Whose Hands the life of Muhammad is everybody will recognize his dwelling in Paradise better than he recognizes his dwelling in this world."

Sahih Bukhari Volume 3, Book 43, Number 620


يَوْمَ يَفِرُّ الْمَرْءُ مِنْ أَخِيه وَأُمِّهِ وَأَبِيه وَصَاحِبَتِهِ وَبَنِيهِ لِكُلِّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ يَوْمَئِذٍ شَأْنٌ يُغْنِيهِ

That Day shall a man flee from his own brother, And from his mother and his father. And from his wife and his children. Each one of them, that day, will have enough concern (of his own) to make him indifferent to the others. (Surah ‘Abasa, 34-37).

Oh Allah, let us be the people who will, without hesitation, walk, run, and skip on the Sirat (path to enter Jannah). Ya Allah be merciful on us and be generous and forgiving. After all, You are the most Merciful, the most Generous. Please do not make us of those who crawl, sweat, hold on tight, slip off of the Sirat (the path to Jannah). Ameen ya rab.

!!!!!!Destiny is not stop!!!!!

গতকাল শুক্রবার ঢাকা খিলগাও ডি ডি এফ এর উদ্দ্যেগে আলিস সেন্টার হলরুমে “মুক্ত আলোচনা” প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয় এতে সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করে ডেসটিনি নিয়ে গত ১০ যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা হয় এবং ৫৭৫ তম স্টেটমেন্টে যারা নতুন জয়েন করেছে তাদের ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। আগত অতিথিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রধান আলোচক ছিলেন খিলগাও থানা ডি ডি এফ এর সাধারন সম্পাদক ও পি,এস,ডি এম এইচ রানা । —

Hijab Day

আজ প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে বিশ্ব হিজাব দিবস। এখন থেকে প্রতিবছর ১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব হিজাব দিবস হিসেবে উদযাপিত হবে। নিউইয়র্কে বসবাসরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাজমা খান ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে এ দিবসটি পালনের জন্য মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকল নারীদের প্রতি আহবান জানান।
বাংলাদেশি এই নারীর আহবানে সাড়া দিয়ে বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশের মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে বিভিন্ন ধর্মের নারীরা এ দিবসটি পালনে এগিয়ে আসে।

এদেরই একজন যুক্তরাজ্যের নরউইচের বাসিন্দা এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী জেসি রোডস (২১)। তিনি বলেন, অনেকদিন ধরেই হিজাব পরিধান করার ব্যাপরটি ভেবে আসছি। কিন্তু অমুসলিম হওয়ায় ঠিক তা করে উঠতে পারছিলাম না।

‘এখন যখন একজন বন্ধু হিজাব দিবসের ডাক দিয়ে সে সুযোগ করে দেন, তা লুফে নিতে সমস্যা কোথায়’ যোগ করেন জেসি।

তিনি বলেন, হিজাব পরিধান করার জন্য যে মুসলিম হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। হিজাব মূলতঃ শালীনতার জন্য পরিধান করা হয়। তাই তিনি এটা পরিধান করায় কোন সমস্যা দেখেন না।

রোডসের মতো শত শত অমুসলিম নারী আজ হিজাব পরিধান করে দিবসটি পালন করছেন।

এ দিবসটি পালনের ডাক দিয়েছেন যে নারী তিনি মাত্র ১১ বছর বয়সে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, তিনি যখন হিজাব মাথায় স্কুলে যেতেন, তখন তাকে অনেক অপমান ও লাঞ্ছনার শিকার হতে হতো।

নাজমা বলেন, মাধ্যমিক স্কুলে পড়ার সময় তাকে ব্যাটম্যান এবং নিনজা বলে ডাকা হত। আর ৯/১১-র পর তাকে ডাকা হত ওসামা বিন লাদেন এবং সন্ত্রাসী বলে।

তিনি আরও বলেন, হিজাবকে সাধারণত এখানে নারীর প্রতি নিপীড়ন এবং বৈষম্যের প্রতীক হিসাবে দেখা হয় এবং এজন্য তাকেও অনেক বৈষম্যের শিকার হতে হয়।

আর এই বৈষম্যের অবসান ঘটানোর উদ্দেশে নিয়েই তিনি তার অমুসলিম বোনদেরকেও হিজাব পরার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বাস্তবেই এটা কি কোনো নিপীড়ন কি না তা পরখ করার আহবান জানিয়ে আজকের এই বিশ্ব হিজাব দিবসের ডাক দেন।

World Hijab Day calls on non-Muslim women to try out life under the traditional head scarf. Can it lead to more religious tolerance and understanding?

"Because I'm not very skilled I'm wearing what you could call a one-piece hijab - you just pull it over your head. But I've discovered the scope is endless. There are all sorts of options."

So says Jess Rhodes, 21, a student from Norwich in the UK. She had always wanted to try a headscarf but, as a non-Muslim, didn't think it an option. So, when given the opportunity by a friend to try wearing the scarf, she took it.

"She assured me that I didn't need to be Muslim, that it was just about modesty, although obviously linked to Islam, so I thought, 'why not?'"

Rhodes is one of hundreds of non-Muslims who will be wearing the headscarf as part of the first annual World Hijab Day on 1 February.

what is the concept of tablighi jamaat তাবলীগ জামাত

From the Holy Quran

Invite (people) to the way of your lord with wisdom and good counsel.

(Verse: 16:125)

And there has to be a group of people from among you who call towards good and prevent from evil.

(Verse: 3:104)

And who is better in utterance than the one who called people towards Allah, and acts righteously and says, “I am one of those who submit themselves (to Allah Ta’ala).

(Verse: 41:33)

Kalmah:

 An article of faith in which a Muslim accepts that there is no god but Allah and Muhammad is his last messenger". Yet it is not as simple as proclaiming tawheed, rather it also has to do with having conviction that every single thing is done by the will of Allah. Moreover, the fact that not a leaf can fall from the tree yet it has been decreed by Allah. The means of bringing this conviction in one's life requires one to follow the Sunnah (way) of Muhammad.

Salah:

 "Five daily prayers that are essential to spiritual elevation, piety, and a life free from the ills of the material world" The notion that through one's salah, one can directly attain from the treasures of Allah. However it is not simply praying salah, but praying it in the manner of Muhammad, i.e. With concentration and devotion.

Ilm and Zikr:

 "The knowledge and remembrance of Allah conducted in sessions in which the congregation listens to preaching by the emir, performs prayers, recites the Quran and reads Hadith as is described in the books like "Tabligi Nisaab' comprising of Fadhaa'il Aa'mal' and other books

Ikraam-e-Muslimin:

 "The treatment of fellow Muslims with honor and deference" To Like for other what you like for yourself.

Ikhlas-e-Niyyat:

 "Reforming one’s life in supplication to Allah by performing every human action for the sake of Allah and toward the goal of self-transformation"

Dawt'o' Tableegh(Dawah):

"The sparing of time to live a life based on faith and learning its virtues, following in the footsteps of the Prophet Muhammad, and taking His message door-to-door for the sake of faith.

The Terrible Consequences of not Praying Salah

The Terrible Consequences of not Praying Salah

Bismillah. Today, insha’Allah we’re going to touch on a slightly different angle on the concept of salah. Now, you know that salah is fard–the 5x daily prayers–and that the reward of doing so is great, and the sin of doing so are terrible. Hellfire, punishment on the Day of Judgment, punishment in this life, all these things are but possibilities.

But let’s take a look at a slightly different angle: scholars. What’s the position of the scholars on someone who doesn’t pray?

The position of all four madhaahib–Maliki, Shafi’ee, Hanbali, and Hanafi–with no difference of opinion–is that a person who does not pray, ever, is not a Muslim.

Think about that. Not a Muslim. Not anyone who has a chance of Paradise.

Why? There’s a very explicit hadith on this–the hadith of the Prophet (صلى الله عليه و سلم):

The contract between us and them is salaah. Whoever leaves it, he has disbelieved (fa qad kafara). [Source?]

This is a very direct, explicit hadith–salaah is the contract, part of the mithaaq, the original contract, with Allah that all humans took. And this is only one of the explicit ahadith like this.

What’s more, it was inconceivable in the time of the sahaba that someone could be a “Muslim” and not pray. It just doesn’t make sense.

Scared yet?

No? Well, there’s more. What is the position of the scholars of Islam on someone who doesn’t pray, today, who lives in that now-extinct species of Islamic State? Then what happens?

Again, there’s no difference of opinion on this.

The position of a Muslim in an Islamic state, who doesn’t pray, is to be jailed.

And once they’re in jail, they should be advised. That what they’re doing is haram. That prayer is so, so important. That it is a major sin. That it just takes five minutes, five times a day–less than one sitcom.

And if they don’t repent? Keep advising them for a day. Then, a second day. Then, a third day.

And if they still don’t repent?

Then they are executed.

So think about that, next time you feel like skipping a salah. Honestly, it just takes five minutes. Don’t let your lame excuses side-track you. Just do it.

Some LAME excuses people use for not going to Hajj

Excuse # 1: I am too busy with Work

Some people delay Hajj because they say they can’t find time to take off from work. But don’t they see the very fact that they didn’t take time out for Hajj is the reason why Allaah kept them so busy with work?

The Prophet (Sal Allaahu Alaiyhi wa Sallam) said:

“Allah says: ‘Son of Adam: Fill your time with My worship and I will fill your heart with richness, and end off your poverty. But if you don’t, I would make your hands fully busy (i.e. in worldly affairs) and I would not end off your poverty.’” (At-Tirmidhi said that it is a good hadeeth)

And he said:

“Verily Allah tests His servant with what He has given him. So whoever is content with whatever he has been assigned, then Allah will bless him in it, and give him more! But whoever is not content (with what he has been given), then he will not be blessed in it.” (Ahmad-saheeh).

If you make your intention sincerely for the sake of Allaah and do your best to take time from work, Allaah will provide it for you.

“And whoever fears Allaah, He will make for him an easy way out and provide for him sustenance from sources he could never imagine. Whoever places his reliance upon Allaah, Allaah will suffice Him. Indeed Allaah is one who can achieve His purpose and He has appointed a measure for everything.” (Talaq:2-3)

Excuse # 2: I am not spiritually ready

Some people say I am not spiritually strong, I am not much of a believer and thus not ready to go or they say I think I should only do Hajj when I have figured out Salah and Zakah and I am practicing Islaam fully…
Don’t you see? That is the whispering of the Shaytaan in your heart. He does not want you to go and earn all the reward and Jannah.
All you got to do is to try hard to improve yourself, putting your trust in Him and surely He will guide you.

“And (as for) those who strive hard for Us, We will most certainly guide them in Our ways; and Allah is most surely with the doers of good.” [Ankabut:69]

We all know people who weren’t fully practicing Muslims prior to making the Hajj, yet once they came back from Hajj they went under this amazing transformation and Alhamdulillah they are now practicing fully. So don’t think like that, just go.

Excuse # 3: Yeah, insha Allaah next year…..next year…..then next year

Subhaan Allaah, some people have no excuse not to go for Hajj. Yet when you ask them when they are going for hajj, they say “yeah, insha Allaah next year. But somehow that ‘next year’ never comes.
Don’t be like those people. Make your intention to go for Hajj NOW. Don’t even wait till tomorrow. Do it now and prepare for this journey, while you have the ability. For you never know when death will overtake you or some other trial may befall you that will unable you to go. The Prophet (Sal Allaahu Alaiyhi wa Sallam) said:

“Take advantage of five before five: Your youth before your old age, your health before your sickness, your wealth before your poverty, your free time before you become occupied, and your life before your death.” (Bukhari)

Ali, radhiAllaahu ‘anhu, once stood at the head of a grave and said to his companion, “If he had a chance to return to this life, what do you think he would do?” His companion replied, “He would do nothing but good deeds.” Ali (RA) then said, “If it is not going to be him, then let it be you.”

Excuse # 4: When Allaah wants me to come, Allaah will call me

Sure, guidance is in Allaah’s Hands. Yet you have to work hard to qualify for that guidance. Remember that Allaah will not throw the guidance in your lap from up above. It is YOU who has to make the effort. Just like if you are hungry… Allaah will not throw the food down from the sky. You have to get up and cook that food.
Allaah orders us to make that effort. Allaah says:

“O you who believe! Be careful of (your duty to) Allah and seek means of nearness to Him and strive hard in His way that you may be successful.” [Surah Maidah:35]

Excuse # 5: Its too much hard work

Do you realize how much hard work we do for the dunya? Most of our lives we spend working hard for our studies, our livelihood, our families, our businesses, and we can’t bear to work hard for the Aakhirah? Sure, Hajj is hard work but then, isn’t Jannah worth it? The Prophet (Sal Allaahu Alaiyhi wa Sallam) said:

“The reward of Hajj Mabrur is nothing but Jannah.” (Bukhari and Muslim)

“And whoever desires the Hereafter and strives for it as he ought to strive and he is a believer; (as for) these, their striving shall surely be accepted.” [al-Israa‘:19]

‘Umar ibn al-Khattaab is quoted as saying, “I seek Allaah’s protection from the time when the ‘fasiq’ or disobedient will have much energy and enthusiasm and the righteous will be lazy.”

Excuse # 6: It takes too long

Some people use the length of Hajj as an excuse each year for delaying or not going. How long does it take?! Just 2-3 weeks! As if they haven’t taken that much time for vacations?!

To them I want to say, planning is everything. If you plan from now for Hajj next year, you can save up your vacation time and use it for the most important journey of your life. Or you can just choose an express Hajj package (about 10-14 days). And remember that the stay in Medina is not a part of Hajj.

Excuse # 7: Its too hot

A Canadian may say it’s too cold. An African will say it’s too hot. Both are making excuses for not doing good actions. Remember, it was summer in the desert during the time of the Battle of Tabuk, and the Prophet (sal Allaahu ‘alayhi wa sallam ) was rallying his troops for an exhaustive trip that, back then, would have taken them months. That’s when the hypocrites told the people ‘do not go out in the heat’. Allaah said to tell them,

“that the fire of hell is much hotter; if only they understood.” (Tauba:81)

Excuse # 8: I’ll wait until my kids are older/get married

Similarly, Muslims might delay Hajj and give themselves time by saying, “let me wait till my kids are older, or till my daughter gets married (and their daughter may only be 5 years old!)… let me wait till I do this , let me wait till I do that.”

This is also just a way of procrastination and nothing else. Remember that hajj is an obligation in Islaam. It is fardh upon you. If you have the means and you have not yet done your obligatory hajj, the ulama say that it is better for you to do Hajj, rather than delaying it if your kids are young.

The Prophet (sal Allaahu ‘alayhi wa sallam ) said, “Race to good deeds before a time and a fitnah comes, (a test) that will sweep over you like the darkest of the darkest nights.”
Obviously, for the one whose kids are of marriageable age and has just enough money for either Hajj or marriage, the Ulama say:
“If there is a conflict between the father’s Hajj and the son’s getting married, because the father only has enough money for one of them, then he should look to see whether his son’s marriage is essential right now, or can it be delayed? If the son needs to get married and fears that he may do something haraam, then getting him married takes precedence over the father’s doing Hajj.” (www.islamqa.com)

Beware of lame excuses

The Prophet (sal Allaahu ‘alayhi wa sallam ) advised a man:

“Pray your prayer as if it is your last, as if you are seeing Him (Allah), for even if you do not see Him then He sees you. And give up hope (of obtaining) what other’s possess, then you will live a rich life. And beware of anything that you might (later) have to make an excuse for.” (Bukhari in his al-Tarikh, and al-Tabarani-saheeh)

Hajj

Labayk Allahuma Labayk Labayk. La shareeka laka Labayk. Innal hamda wannimata laka wal mulk.  La shareeka Lak 

(Here I am at your service, oh Lord, here I am - here I am. No partner do you have.  Here I am. Truly, the praise and the favor are yours, and the dominion. No partner do you have.) These are the words chanted by some two million people from across Saudi Arabia and throughout the world heading, as if pulled by a magnet, to one single spot on Earth. As has happened every year for 14 centuries, Muslim pilgrims gather in Makkah to perform rituals based on those conducted by the Prophet Muhammad during his last visit to the city.

Performing these rituals, known as the Hajj, is the fifth pillar of Islam and the most significant manifestation of Islamic faith and unity. Undertaking the Hajj at least once is a duty for Muslims who are physically and financially able to make the journey to Makkah. The emphasis on financial ability is meant to ensure that a Muslim takes care of his family first. The requirement that a Muslim be healthy and physically capable of undertaking the pilgrimage is intended to exempt those who cannot endure the rigors of extended travel.

The pilgrimage is the religious high point of a Muslim's life and an event that every Muslim dreams of undertaking. Umrah, the lesser pilgrimage, can be undertaken at any time of the year; Hajj, however, is performed during a five-day period from the ninth through the thirteenth of Dhu Al-Hijjah, the twelfth month of the Muslim lunar calendar.

In the past, and as late as the early decades of last century, few people were able to "make their way" to Makkah for the pilgrimage. This was because of the hardships encountered, the length of time the journey took and the expense associated with it. Pilgrims coming from the far corners of the Islamic world sometimes dedicated a year or more to the journey, and many perished during it due in part to the lack of facilities on the routes to Makkah and also in the city itself

The circumstances of the Hajj began to improve during the time of King Abdul Aziz Ibn Abdul Rahman Al-Saud, the founder of the modern Kingdom of Saudi Arabia. Major programs were introduced to ensure the security and safety of the pilgrims, as well as their well-being and comfort. Steps were also taken to establish facilities and services aimed at improving housing, health care, sanitation and transportation.

Today, though the rituals at the holy sites in and near Makkah have remained unchanged from the time of the Prophet, the setting for the pilgrimage and the facilities available to the pilgrims are a far cry from those that existed at any time in history. Hardship was once expected and endured as part of the pilgrimage, and Muslims who embarked on this undertaking traditionally assigned a relative or trusted member of the community as the executor of their wills in case they did not return from the journey.

Muslims today undertake the pilgrimage in ease, receive a warm welcome on their arrival in Saudi Arabia, and are provided with the most modern facilities and efficient services possible. Without the distractions that their forebears had to contend with, today's pilgrims are free to focus solely on the spiritual aspect of the Hajj.

Preparing to Welcome the Guests of God

"It is truly amazing," said Rajeeb Razul, a journalist from the Philippines, as he stood on the roof of the Ministry of Information building near the Nimera Mosque in Arafat watching a column of pilgrims that stretched to Mina almost eight miles in the distance make their way past the mosque toward the Mount of Mercy. "To organize a gathering of humans this large, for housing them, for feeding them and for meeting their every need year after year must be a monumental task," he observed.

Saudi Arabia considers serving the guests of God an honor, and dedicates vast manpower and financial resources to the proper conduct of the pilgrimage. Over the past four decades, it has spent billions of dollars to expand the Holy Mosque in Makkah and the Prophet's Mosque in Madinah, as well as establishing modern airports, seaports, roads, lodging, and other amenities and services for the pilgrims.

The establishment of these facilities by itself does not ensure a successful Hajj. To do so, the Kingdom has put into place a vast organization supervised by the Supreme Hajj Committee, which reports to the Custodian of the Two Holy Mosques King Fahd Ibn Abdul Aziz, who traditionally is in Makkah during the pilgrimage. The committee seeks to coordinate the activities of various government ministries and agencies and prevent redundancy. Each of these organizations assumes responsibility for projects in its sphere of expertise. For example, the Ministry of Islamic Affairs, Endowments, Call and Guidance issues special booklets on the rites of the Hajj in many languages for distribution among the pilgrims. The Ministry of Health oversees medical services while the Ministry of Information hosts journalists and members of the media from other countries to cover the pilgrimage, while at the same time arranging for live transmissions of the rituals by satellite throughout the world.

Planning for each year's pilgrimage generally starts at the conclusion of the previous one and involves evaluating various programs and, if necessary, introducing steps to improve any service that is deemed below par. Once plans for the next Hajj are approved, they are sent to the appropriate government agency, which immediately sets out to implement them. The progress of these plans is reviewed by the committee throughout the year and, once in place, the project is inspected several weeks before the pilgrimage starts.

A Vast Brotherhood

Performing the Hajj is the spiritual apex of a Muslim's life, one that provides a clear understanding of his relationship with God and his place on Earth. It imparts in a Muslim not only the assurance that he has performed the fifth pillar of Islam by following in the footsteps of the Prophet, but also the realization that he is part of an ummah (nation) that is more than one billion strong and spreads across the globe.

This feeling is brought home upon the pilgrim's arrival in the Kingdom. Most pilgrims arrive by air, and as their planes taxi toward the impressive Hajj Terminal in Jeddah, they pass jetliners with familiar names, but also ones that bear exotic markings such as "Southern China Airlines" and "Daghestan Airlines" and others from every part of the world.

While waiting to be processed through the arrival hall, the pilgrim begins to shed his identity as he stands amidst a sea of people in Ihram, the two seamless pieces of white cotton that men wear and the simple, generally white, attire that women wear. Here no one can tell a person's social or economic status, or his national origin based on the clothes he wears. Suddenly the pilgrim is simply, and above all else, a Muslim, and the realization slowly sets in that he is now focusing more than ever on other people's faces rather than their clothes. These faces represent almost every race or nationality on Earth. As energetic young Saudis move the pilgrims rapidly through customs, he notices Arabs, Indians, Bosnians, Chinese, Spaniards, Africans, Laotians, French, Americans and many others.

Contact with people from such diverse races and nationalities over the days and weeks spent in the Kingdom engenders in the pilgrims a sense of understanding of and trust in total strangers simply because they are performing the Hajj together.

Arriving in Makkah

Before heading toward Makkah, the pilgrims are already dressed in Ihram or may change at Miqat, where special facilities are set up for this purpose. By donning the Ihram, the pilgrim enters a state of spirituality and purity.

On the way from Jeddah to Makkah along the modern superhighway, pilgrims board one of the fleet of 15,000 buses assigned to the Hajj. This vast concourse of vehicles approaches Mina, some four miles to the northwest of Makkah, where most of the pilgrims are housed in the thousands of air-conditioned tents that stretch to the limits of Mina Valley.

Walking through this vast city that has been established for use for only a few days a year, the pilgrim is struck by the orderliness of the place. Food is prepared in hundreds of kitchens spread throughout Mina and distributed among the tents. Thousands of drinking fountains and wash areas are located throughout the tent city. There are hundreds of medical clinics that supplement the hospitals in Makkah and Arafat. Security personnel and traffic police guide and help pilgrims. Despite the clear signs and numbered rows, some pilgrims, particularly the elderly, tend to get lost and need assistance finding their tents or groups. Banks of telephones are located in all the pilgrimage sites, allowing pilgrims to make direct international calls.

The Rites of Pilgrimage

After sunrise on the ninth of the Islamic month of Dhu Al-Hajjah, this vast crowd of nearly two million begins to walk some eight miles to the Plain of Arafat, passing Muzdalifah on the way. Many perform the noon and afternoon prayers at the Nimerah Mosque, a tradition set by the Prophet.

Approaching Arafat by midmorning, the pilgrim is amazed to find the vast plain covered by what appears to be a thick fog, even though the temperature hovers around 90 degrees Fahrenheit. This optical illusion is created by thousands of sprinklers placed atop 30-foot poles and spaced some 50 feet apart, which spread a fine mist of water to provide coolness. Millions of containers of chilled water are distributed from refrigerated trucks located along the pilgrim route.

Despite these precautions, the wail of sirens is ever present as hundreds of ambulances pick up pilgrims suffering from heat exhaustion and transport them to special clinics for treatment. The more serious cases are evacuated by helicopter to hospitals.

Pilgrims are required to spend the day in the plain, performing what is called the Standing at Arafat. Here they also visit the Mount of Mercy and ask for God's forgiveness for any sins committed and for blessings. Facilities have also been set up here to feed the pilgrims and meet any requirement they may have.

After the sun has set this river of humanity retraces its steps back toward Makkah, but stops at Muzdalifah until the brightness of day appears on the eastern horizon. Here the pilgrims collect seven pebbles and carry them to Mina. As they arrive in the valley, they trek along a two-level pedestrian walkway some 100-yards wide toward the three stone pillars called the Jamarat, which are meant to represent Satan. The pilgrims are required to cast the pebbles they have collected at the Stone Pillar of Aqabah while praising God, in a symbolic rejection of Satan. As the pilgrims approach along the walkway, they join those already at the pillar and, after hurling their pebbles circle toward the exit ramp in the direction of Makkah. Signs in various major languages direct the crowds along the route.

The pilgrims then walk some four miles along pedestrian walkways to reach Makkah, where they perform the tawaf, circling the Ka'abah in the Holy Mosque seven times counter clockwise. They then perform sa'ay, the running between Safa and Marwa in an enclosed, air-conditioned structure. Male pilgrims are then required to shave their heads, although cutting a lock of hair is acceptable for both men and women. At this point the pilgrims sacrifice an animal, donating its meat to the needy. Each year, over 600,000 animals are sacrificed, in modern abattoirs that complete the processing of the meat over the three days of the Eid. Distribution of this sacrificial meat goes to those in need in some 30 countries.

The rites of the pilgrimage are now completed. Pilgrims come out of Ihram and wear their normal clothes, but remain at Mina for the Eid Al-Adha, the festival that signals the culmination of the Hajj. Over the next two days, they stone the three pillars in the Jamarat, before performing the Tawaf Al-Wida', the Farewell Circumambulation of the Ka'abah before their departure from the city.

While not required as part of the Hajj, most pilgrims visit the Prophet's Mosque in Madinah during their visit to the Kingdom.

A Spiritual Journey

Throughout the Hajj, the largest annual gathering of people on Earth, the pilgrimage is marked by a total absence of any disagreements or altercations among the pilgrims. Courtesy and helping others are the norm. Peace, serenity and piety pervade the entire pilgrimage and the pilgrims.

At the conclusion of the Hajj, the pilgrim has a profound feeling of having gone through a life-transforming spiritual experience. He comes away with pride in having successfully performed a ritual dedicated to God and in belonging to a huge family of people that shares the same religious beliefs. And he has acquired a sense of humility, inner calm, brotherhood and strength that lasts a lifetime.