songbadsongshad Headline Animator

মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

বমির দাম দেড় কোটি টাকা! তাও তিমির বমি


বমির দাম দেড় কোটি টাকা! তাও তিমির বমি। আর এই তিমির বমিতেই কপাল খুলে গেছে উত্তর ব্রিটেনের কেন উইলম্যানের। সকালে সমুদ্র তীরে হাঁটতে বেরিয়ে উইলম্যান ফুটবলের মতো কিছু একটার পাশ কাটিয়ে চলে যান। এই ফুটবলসদৃশ বস্তু যে বহু মূল্যবান তিমির বমি সেটা তিনি না বুঝলেও তার কুকুর হয়তো ঠিকই বুঝেছিল। তাই সেটার কাছে গিয়ে কুকুরটি খোঁচাখুঁচি শুরু করে। কুকুরের আগ্রহ দেখে উইলম্যানও হাতের লাঠি দিয়ে খোঁচা দেন গোলাকার বস্তুটিতে। আর তাতেই বেরিয়ে আসে ভয়ানক দুর্গন্ধ। নাক চাপা দিয়ে বাড়ি চলে গেলেও মনটা খুঁতখুঁত করতে থাকে তার। হাজার হোক ‘লক্ষ্মী’ বলে কথা! সেই আগ্রহ থেকে ইন্টারনেটে সার্চ দিতেই জানলেন ফুটবলের মতো গোলাকার বস্তুটি আসলে তিমির বমি। দুষ্প্রাপ্য এই জিনিসটি সুগন্ধি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের কাছে যার খুবই চাহিদা। এরপর আর এক মুহূর্ত দেরি করেননি তিনি। সোজা ছুট লাগালেন তিমির বমির কাছে। নিয়ে এলেন বাড়িতে। তিমির বমিকে বলা হয় অ্যাম্বারগ্রিস। বমিটি প্রাথমিক অবস্থায় নরম থাকলেও ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে ওঠে। শুরুর দিকে জান বের করা দুর্গন্ধ থাকলেও ধীরে ধীরে তা থেকে সুগন্ধ বের হতে থাকে। বমি যত পুরনো হতে থাকে সুগন্ধও তত বাড়তে থাকে। এক সময় বমি থেকে বের হতে থাকে কস্তুরির মতো সুঘ্রাণ। আর তাতেই তিমির বমি হয়ে সুগন্ধি প্রস্তুতকারকদের কাছে হয়ে উঠেছে কদরের বস্তু। এরই মধ্যে উইলসনের কাছে বমিটি কেনার জন্য এক ফরাসি ব্যবসায়ী দাম হাঁকিয়েছে ৫০ হাজার ইউরো। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে নিলাম হলে দাম গিয়ে ঠেকতে পারে তিন কোটি টাকায়। সত্যিই, স্রষ্টার কোনো সৃষ্টিকেই অগ্রাহ্য করা যায় না! সূত্র : স্কাই নিউজ।
বমির দাম দেড় কোটি টাকা! তাও তিমির বমি। আর এই তিমির বমিতেই কপাল খুলে গেছে উত্তর ব্রিটেনের কেন উইলম্যানের। সকালে সমুদ্র তীরে হাঁটতে বেরিয়ে উইলম্যান ফুটবলের মতো কিছু একটার পাশ কাটিয়ে চলে যান। এই ফুটবলসদৃশ বস্তু যে বহু মূল্যবান তিমির বমি সেটা তিনি না বুঝলেও তার কুকুর হয়তো ঠিকই বুঝেছিল। তাই সেটার কাছে গিয়ে কুকুরটি খোঁচাখুঁচি শুরু করে। কুকুরের আগ্রহ দেখে উইলম্যানও হাতের লাঠি দিয়ে খোঁচা দেন গোলাকার বস্তুটিতে। আর তাতেই বেরিয়ে আসে ভয়ানক দুর্গন্ধ। নাক চাপা দিয়ে বাড়ি চলে গেলেও মনটা খুঁতখুঁত করতে থাকে তার। হাজার হোক ‘লক্ষ্মী’ বলে কথা! সেই আগ্রহ থেকে ইন্টারনেটে সার্চ দিতেই জানলেন ফুটবলের মতো গোলাকার বস্তুটি আসলে তিমির বমি। দুষ্প্রাপ্য এই জিনিসটি সুগন্ধি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের কাছে যার খুবই চাহিদা। এরপর আর এক মুহূর্ত দেরি করেননি তিনি। সোজা ছুট লাগালেন তিমির বমির কাছে। নিয়ে এলেন বাড়িতে। তিমির বমিকে বলা হয় অ্যাম্বারগ্রিস। বমিটি প্রাথমিক অবস্থায় নরম থাকলেও ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে ওঠে। শুরুর দিকে জান বের করা দুর্গন্ধ থাকলেও ধীরে ধীরে তা থেকে সুগন্ধ বের হতে থাকে। বমি যত পুরনো হতে থাকে সুগন্ধও তত বাড়তে থাকে। এক সময় বমি থেকে বের হতে থাকে কস্তুরির মতো সুঘ্রাণ। আর তাতেই তিমির বমি হয়ে সুগন্ধি প্রস্তুতকারকদের কাছে হয়ে উঠেছে কদরের বস্তু। এরই মধ্যে উইলসনের কাছে বমিটি কেনার জন্য এক ফরাসি ব্যবসায়ী দাম হাঁকিয়েছে ৫০ হাজার ইউরো। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে নিলাম হলে দাম গিয়ে ঠেকতে পারে তিন কোটি টাকায়। সত্যিই, স্রষ্টার কোনো সৃষ্টিকেই অগ্রাহ্য করা যায় না! সূত্র : স্কাই নিউজ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন